Monday, March 29, 2021

পিরিয়ড,প্রেগন্যান্সি ও মেয়েদের সকল গোপন সমস্যার সমাধান

 
দাম্পত্য জীবনে শারীরিক সম্পর্কের পরবর্তী সময়ে শরীরে অনেক সমস্যা হয় নারীদের। তবে বেশিরভাগ নারীই লজ্জায় এ ব্যাপারগুলো কাউকে বলেন না!
নারীদের ক্ষেত্রে এটি খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেক নারীই হয়তো লজ্জায় কাউকে বলেন না বা চিকিত্সকের কাছে যেতে চান না।
শারীরিক সম্পর্কের ফলে শরীর, হাত-পা, কোমর ও যৌনাঙ্গসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হতে পারে। তবে কম বয়সে যেসব নারীর বিয়ে হয়, তাদের ক্ষেত্রে ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক বিষয় নয়। তবে অনেক নারী জানে না এটি একটি সমস্যা।
নারীর যৌনাঙ্গ দেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ। যৌন সম্পর্ককালে এই অঙ্গে ব্যথা পাওয়া বা কষ্ট অনুভূত হলে অতি অবশ্যই বিষয়টির প্রতিকার করতে হবে।
অন্যথায় স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যাওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়।
শারীরিক সমস্যার কথা মেয়েরা কিছুতেই তার সঙ্গীকে বলতে চান না। তারা মনে করেন, ছোটখাটো শারীরিক সমস্যার কথা সঙ্গীকে বললে, তাদের অকারণে বিব্রত করা হবে।
আসুন জেনে নিই দাম্পত্য জীবনে শারীরিক সম্পর্কের পরবর্তী সময়ে যেসব সমস্যা লুকিয়ে রাখেন নারীরা।
শরীর ব্যথা:শারীরিক সম্পর্কের পরবর্তী সময়ে শরীর, হাত-পা, কোমর ও যৌনাঙ্গ ব্যথা হতে পারে। শারীরিক সম্পর্কের সময়ে যৌনাঙ্গ যথেষ্ট পিচ্ছিল না হয়, তা হলে ভেতরে আঘাত পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। এ ছাড়া এক্ষেত্রে ছিলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা হয়ে থাকে।
শারীরিক চাহিদা:যৌনতা সম্পর্কে মেয়েরা চিরকালই একটি লাজুক। অনেক মেয়েই তার সঙ্গীর কাছ থেকে চাহিদামতো শারীরিক সুখ পান না। তবু তারা এ বিষয়টি নিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে পরামর্শ করতে চান না।
সন্তান:পরিবারের ছোটখাটো সমস্যার কথা মেয়েরা তার সঙ্গীকে জানাতে চান না। যদি তার সন্তানের বিষয়েও কোনো সমস্যা হয়, তা হলেও তারা নিজেরাই সেই সমস্যা মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। একই সঙ্গে তারা তার স্বামী বা সঙ্গীকেও পাশে পেতে চান।
নিজের কর্মজগত্:দাম্পত্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে টাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কোনো মেয়ে যদি চান আলাদা একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে, তা হলে তার সঙ্গী বা স্বামী বিষয়টি পছন্দ নাও করতে পারেন। তাই তারা এসব বিষয় সঙ্গীর থেকে লুকিয়ে রাখেন।
ইনফেকশন: যৌনাঙ্গে কোনো ধরনের ইনফেকশন থাকলে সেক্সের সময়ে ব্যথা পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। সাধারণ ইস্ট ইনফেকশন বা ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কোনো ইনফেকশনের কারণে এমনটি হয়ে থাকে। চিকিত্সকের পরামর্শ নিন এবং সঠিক চিকিত্সা নিয়ে সুস্থ থাকুন।

 

Saturday, March 27, 2021

বাবা বড় আজব প্রাণী part 2

 

https://sotiksomay.blogspot.com/2021/03/blog-post_27.html

বাবা যে শুধুই একাই সন্তানের জন্য কাঁদে সঠিক নয় কারণ মা ও সন্তানের জন্য কাঁদে একটি সন্তানের জন্মের পর থেকে বাবা-মা দুজনেই আদর স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে বড় করে.শুধু বাবা ছাড়া নয় তেমনি শুধু মা ছাড়া নয়.  মা-বাবা দুজন সমানভাবেই তার অংশীদার। পৃথিবীতে খুব কম সংখ্যক সন্তান রয়েছে যারা নিজের বাবা-মাকে নিজেদের সাথে রাখে অধিকাংশের সন্তান তাদের মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমের অথবা অন্য কোথাও রাখে কেননা তাদের স্ট্যাটাসের সাথে তাদের স্ট্যাটাস ম্যাচিং করে না  .কথাটা তেতো হলেও সত্

 একটি সন্তানকে স্কুলে ভর্তি হয়ে যায় যখন তখন মা  নামক সেই মায়াবী প্রাণীটি সাজিয়ে গুজিয়ে ইস্কুলে পাঠানোর জন্য রেডি করে দেয়।  বাবা নামক সেই বটগাছটি সে সন্তানটিকে স্কুলে পৌঁছে দেয় এবং স্কুলে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে দেয় কিংবা বই-খাতা কিনে দেয়।   নিজেই নিজের কাঁধে করে নিয়ে   পৌঁছে দেন। ছুটির পর আবারও  বাবা নিয়ে আসেন বাড়িতে।
 মা সুন্দর করে তার বই-খাতা গুলো গুছিয়ে রেখে পরিপাটি করে খেতে দেয়
 যখন সন্তান বড় হয় তখন এসব কথা সন্তান ভুলে যায়
 মা বাবার কষ্টের কথা ভুলে যায়
শুধু তখন অন্য কোন নেশায় আসক্ত হয়
 হতে পারে সেটা হাজারো রকমের হাজারো কিছু রহস্যময় ঘটনা
 সন্তান বড় হওয়ার পর মা বাবা চায় সন্তান যেন তাদেরকে একটু আদর স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখে
  হতভাগা সেই সম্মান করে না যতটুকু প্রাপ্য তার মা-বাবা
 আফসোসযেন এত কষ্ট তাদের সন্তানকে লালন পালন না করে
 তারা যেন সন্তানকে কষ্টে মানুষ না করে বরঞ্চ সন্তানকে কষ্ট দেয়
 কেন তখন বুঝবে সন্তান পালন করা কত কঠিন
 মা-বাবার অবদান তুমি যেখানে যাও না কেন সেখানেই অতুলনীয়
 সব সময় মা-বাবার দোয়া সবসময় তোমার পাশেই থাকবে
পৃথিবীতে যদি আল্লাহ  কে বিশ্বাস করে থাকো তাহলে এটাও বিশ্বাস করতে হবে তারপরে মা বাবার স্থান। 

 

 

..প্রিয় বন্ধুরা আমার একটি ওয়েবসাইট আসে
 যেখানে আপনাদের পছন্দের গাড়ি /বাড়ি কিংবা পছন্দের দোকান, অফিস ,পার্কিং প্লেস ভাড়া দিতে চান  কিংবা ভাড়া নিতে চান

[বিশেষ দ্রষ্টব্য বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে]
 তাহলে এই ওয়েব সাইটটি ভিজিট করে আসতে পারেন ধন্যবাদ

https://priyorent.com/

বাবা বড় আজব প্রাণী

পৃথিবীতে কেউ চির অমর নয় প্রত্যেককে চলে যেতে হবে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে তবুও মানুষ বাঁচতে চায়  কারো ভালোবাসা ;কারো মায়া মমতা; আদর স্নেহ কিংবা কারো প্রতি কারো ভালো লাগা থেকে। পৃথিবীতে মানুষের মানুষের এত মিল সুধু ভালো বাসা থেকে. 

 কিন্তু বাবা নামক যে আজব প্রাণী রয়েছেতিনি  কখনো কাউকে ভালোবাসে না তবে ভালোবাসার থেকে যদি বড়ো কিছু থেকে থাকে সেটা করে   তাদের ভালোবাসা উপলব্ধি করা যায় তবে  তাদের অনুপস্থিতিতে।  কথায় আছে না দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না. তেমনি বাবা হাজারো কষ্টের মাঝে বাবা নামক বটগাছটি যখন মাথার উপরে থাকে কখনোই মানুষ দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলতে পারে কিন্তু যখন তিনি থাকবে না তখন বুঝতে পারবে আসলে তিনি কে  সিলেন। বাবারা কখনো কাঁদে না তবে প্রতিনিয়তঃ তারা সংগ্রাম করেই চলে. তাদের এই সংগ্রামের মাধ্যমেই তাদের সন্তানেরা সুখে থাকে। কিন্তু অনেক সময় সেই সন্তানেরা তাদের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা বুঝতে পারেননা।  যদিও বুঝতে পারে তবে সময় থাকেনা। তখন হয়তোবা বাবারা চলে যায় পরপারে।
 প্রত্যেক সন্তানের উচিত তাদের বাবার  সবসময় সেবা-যত্ন করা  কেননা পৃথিবীতে তাদের মাধ্যমে তাঁর সন্তানের আগমন ঘটে পৃথিবীর মায়া মমতা দিয়ে সন্তান মানুষ করার জন্য শুধু সন্তানের ভালোবাসা
একটি সন্তানের উচিত বটগাছ বাবা নামক বাবার  সেবা যত্নারা
 আত্মকাহিনী next part  

waiting for new blog........please open this photo and read 2nd part of this story 

 

https://sotiksomay.blogspot.com/



Monday, March 22, 2021

পৃথিবীর মানুষ বড়ই আজব

 কেউ কারো জন্য থেমে থাকে না তবুও কারো জন্য কিছু আশা করে থাকে। কিন্তু সে ব্যক্তি হয়তো সেটা বোঝে না. যদিও বোঝে সময় মত না  যখন বুঝে তখন আর ফিরে পাওয়া আর কোনো সম্ভাবনা থাকেনা। কারণ সময়ের সংকীর্ণতার কারণেই সে চলে  যায় দূর আকাশের ত্রিভুবনে। সেই না ফেরার দেশে। মানুষকে আপন করে ভাবলেই আপন  হবে তার কোন প্রমাণ নেই। তবে তাকে আপন না ভাবার কোন অবকাশ নেই জানি আমার কথাগুলো হয়তোবা। অনেকের মনে আঘাত লাগতে পারে তবে এটাই বাস্তবতা যখন তোমার  দুহাত ভরে টাকা থাকবে তখন তোমার আশেপাশে হাজার বন্ধু কিন্তু তুমি যদি ভেবে দেখো যখন তোমার হাতে কোনো টাকা পয়সা ছিল না কিংবা তোমার কোন মোহো ছিল না তখন  তোমার ক্ষমতা ছিলনা তোমার কোন অধিকার ছিলনা তখন তোমার আশেপাশে কেউ ছিলনা

আজ তোমার অর্থ আছে তো তোমার কাছে বন্ধু আছে আজ তোমার আশেপাশে হাজারো লোক আসবে তোমাকে বলবে তোমাকে আরো কত কি দিয়ে বোঝাবে যে তারাই তোমার আপন জন তোমার আপন নয় তারা  তোমার অর্থের লোভেই তোমার সাথে সম্পর্কে আকৃষ্ট হয়ে তোমার বন্ধুর মধ্যে রয়েছে বন্ধুদের সে যে তোমার আপদে-বিপদে সুখ-দুঃখে সমানভাবে ভাগ নিয়ে তোমার আশেপাশেই সারাক্ষণ থাকবে সব সময় তোমার প্রয়োজনটা সে দেখবে


মানুষ স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার সাথে বিজনেস করতে চায় উপরওয়ালা কে বলে তুমি আমাকে এটা দিলে আমি তোমার দরবারে এটা দেবো। তাহলে একবার ভেবে দেখো তোমার সাথেই তোমার আশেপাশের লোকজন কিনা কি করতেসে  যেমন মনে করো নিজের মা-বাবাকে দিবে ভাবো যদিও ভাবাটা ঠিক নয় তবুও আমি ভাবতেছি কারণ পৃথিবীতে আজব কিছু মানুষ রয়েছে যারা নিঃসন্দেহে অন্যের ক্ষতি করা ছাড়া অন্য কিছু ভাবতেই পারেন একজন পিতা মাতা সন্তান জন্ম দেওয়ার পর ছোট থেকে মানুষ করে বড় করে তোলে কারণ তারা যেন বৃদ্ধকালে সন্তানের ধারায় সুখে শান্তিতে থাকতে পারে কিন্তু কিছু আবদ্ধ সন্তান রয়েছে যারা সেই বিষয়টি মনে রাখতে চায় না যে তারা একসময় ছোট ছিল তাদের বাবা-মা তাদেরকে অনেক কষ্ট করে বড় করেছে শুধুমাত্র বৃদ্ধকাল একটু ভালো থাকার জন্য এদিকে বাবা-মাও একটা লাভ করেছে যে বৃদ্ধকালে তার সন্তান তাকে আদর যত্ন স্নেহে ভালোবাসা দিয়ে রাখবে এদিক দিয়েও বাবা-মা সন্তানকে আদর করে পরবর্তীকালে সুখে থাকার জন্য তেমনি সন্তানরাও সেই সম্মানটুকু তাদের করেন করেন না তাইতো তারা মানুষ নামে কলঙ্ক তাই তো কবির  ভাষায় পৃথিবীটা বড়ই আজব কেউ কারো নয় স্বার্থ ছাড়া দুনিয়া চলে না।
                                            ..............আফসোস 
                                          পৃথিবীর মানুষ বড়ই আজব

কবে যে  আমাদের এই পৃথিবীতে স্বার্থকে না ভেবে শুধুমাত্র মনুষত্ববোধ কে ভাববে মানুষ 

                                                    



Sunday, March 21, 2021

মনুষ্যত্বের ধারণা

 পৃথিবীতে হাজারো রকমের মানুষের বসবাস .কেউ হিন্দু কেউ মুসলিম,কেউ বুদ্ধ  কিংবা খিস্টান .কিন্তু আমরা সবাই মানুষ। সমাজে বসবাস করতে হলে প্রত্যেকটি মানুষের এক এক আরেক জনের উপরেই ডিপেন্ড করে  বসবাস করতে হয়. কেননা মানুষ একাকী বসবাস করতে পারেননা। তাই কখনো কাউকে হিন্দু বলে কিংবা কাউকে মুসলমান বলে কিংবা কাউকে ছোট বলে গালি দেওয়া যাবে।কারন  আমরা প্রত্যেকেই মানুষ।মানুষ যে একাকী বাস করতে পারে না তার হাজারো প্রমান রয়েছে আমরা ইতিহাস ঘাঁটলে তা অবশ্যই খুঁজে পাবো .ইতিহাসে এসেছে এখনদা কোন এক গ্রামে একজন ব্যক্তি  চেয়েছিল সে মানুষের মাঝে বসবাস না করতে।  তাইতো জঙ্গলে চলে গিয়েছিল একাকী বসবাস করার জন্য কিন্তু জঙ্গলে বসবাস করা অবস্থায় তার যেসব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্রয়োজন হয়েছিল।তা তার কাসে সিলো না , যেমন জঙ্গলে বসবাস করার জন্য তাকে খাবারের প্রয়োজন হয়েছিল তাই সে খাবারের জন্য জমিতে চাষ বাস করা শুরু করতে চেয়েছিল তখন তার গরুর প্রয়োজন হয়েছে হয়েছিল গরু ক্রয় করেছিল তখন তার দেখভালের জন্য একজন লোক প্রয়োজন ছিল.তাইতো রাখালকে দেখভাল করার জন্য এক জন মেয়ে মানুষের দরকার ছিল যখন লোকটি একটি মেয়ে মানুষকে বিয়ে করে তার জঙ্গলে নিয়ে আসলো তখন কিছুদিনের মাঝে তাদের সন্তান জন্ম হয়েছিল আস্তে আস্তে তারা গোটা একটা পরিবারে পরিণত হয়েছিলএজন্য বলি মানুষ একাকী বসবাস করতে পারে না সমাজে বসবাস করতে হলে ছোট-বড় সবার উপকার করতে হবে এবং একজনের আপদে-বিপদে আরেকজনকে সাহায্য করতে হবে একজনের সাহায্যে আরেকজন উপকৃত হয় সমাজে বসবাস করতে পারবে যখন একজন মানুষ আরেকজন মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসবে তখনই তারা মনুষ্যত্বের পরিচয় পাওয়া যাবে যেমনটা পাওয়া যায় একজন অসুস্থ রোগীকে সাহায্য প্রদান করে অসুস্থতা করার মাধ্যমে কিংবা একজন অসহায় মানুষকে কিছু দান করে তার চলার জন্য কিছু ব্যবস্থা করার মাধ্যমেআমরা চাইলে আমাদের সমাজ টাকে  আমরা নিজেরাই পরিবর্তন করতে পারি কিভাবে পারে তা আমরা নিজেই ভালো করে জানি .আমরা চাইলে দুর্নীতি বন্ধ করে একজনের পাশে আরেকজন দাঁড়িয়ে সাহায্য করতে পারি আমরা চাইলেই সুন্দর পৃথিবীটা করতে পারি আমরা চাইলে সবাই হাতে হাত রেখে কাঁধে কাঁধ রেখে চলতে পারি আমরা চাইলেই মনুষত্ববোধ এর মাধ্যমেই মানুষকে মনুষত্ববোধ মধ্যেই আবদ্ধ করে জীবন চলতে


The entire Privacy Policy of sotiksomay. is an integral part of the “Terms of Use”. All clauses in t

কাদেরের ঢাবিতে ভর্তির দায়িত্ব নিলেন ইউএনও।

কাদেরের ঢাবিতে ভর্তির দায়িত্ব নিলেন ইউএনও।💜 রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার কাফ্রিখাল ইউনিয়নের প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলামের ছেলে আব্দুল কাদের।...